২০% অক্সিটেট্রাসাইক্লিন ইনজেকশন

১. স্থানীয় জ্বালা। এই শ্রেণীর ওষুধের হাইড্রোক্লোরাইড জলীয় দ্রবণে তীব্র জ্বালা হয় এবং ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশন ইনজেকশন সাইটে ব্যথা, প্রদাহ এবং নেক্রোসিস সৃষ্টি করতে পারে।
২. অন্ত্রের মাইক্রোবায়োটা ডিসঅর্ডার। টেট্রাসাইক্লিন ওষুধ ঘোড়ার অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে বিস্তৃতভাবে দমন করে এবং তারপরে সালমোনেলা বা অজানা ব্যাকটেরিয়া (ক্লোস্ট্রিডিয়াম ইত্যাদি সহ) দ্বারা দ্বিতীয় সংক্রমণ ঘটে। এর ফলে মারাত্মক এমনকি মারাত্মক ডায়রিয়াও হতে পারে। এই অবস্থা প্রায়শই বড় ডোজ দেওয়ার পরে ঘটে, তবে ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশনের কম ডোজেও ঘটতে পারে।
৩ দাঁত এবং হাড়ের বিকাশকে প্রভাবিত করে। টেট্রাসাইক্লিন ওষুধ শরীরে প্রবেশ করে এবং ক্যালসিয়ামের সাথে আবদ্ধ হয়, যা দাঁত এবং হাড়ে জমা হয়। এই শ্রেণীর ওষুধগুলি প্লাসেন্টা ভেদ করে দুধে প্রবেশ করা সহজ, তাই গর্ভবতী প্রাণী, স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং ছোট প্রাণী নিষিদ্ধ, স্তন্যদানকারী গাভীর দুধ খাওয়ানোর সময় দুধ নিষিদ্ধ।
৪. লিভার এবং কিডনির ক্ষতি। এই ওষুধগুলির লিভার এবং কিডনি কোষের উপর বিষাক্ত প্রভাব রয়েছে। টেট্রাসাইক্লিন অ্যান্টিবায়োটিক বিভিন্ন প্রাণীর ক্ষেত্রে ডোজ-নির্ভর কিডনির কার্যকারিতা পরিবর্তন করে।
৫. অ্যান্টিমেটাবলিক প্রভাব। টেট্রাসাইক্লিন ওষুধ অ্যাজোটেমিয়া সৃষ্টি করতে পারে এবং স্টেরয়েডের উপস্থিতির কারণে এটি আরও খারাপ হতে পারে, যা বিপাকীয় অ্যাসিডোসিস এবং ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতার কারণও হতে পারে।